Tuesday, May 21, 2019

ফার্নিচারে আধুনিক কারুকাজ

By Ripon Abu Hasnat   Posted at  8:26 AM   আধুনিক ফার্নিচার No comments

আঠার শতকের ফার্নিচার জগতে নিত্যনতুন কয়েকটি ডিজাইনের সংযোজন ঘটে। ঔপনিবেশিক যুগের ফার্নিচারের প্রচলন ছিল আঠার শতকের প্রথম দিকে। এতে খুব কম নকশা করা হতো যাতে উইলিয়াম অ্যান্ড ম্যারি ফার্নিচারের কিছু ডিজাইনের সন্নিবেশ থাকতো। এ শতাব্দীর সবচেয়ে জনপ্রিয় ডিজাইনগুলোর মধ্যে চিপানডেল অন্যতম। চিপানডেল হলো বৈঠকখানায় ব্যবহৃত হালকা ধরনের আসবাবপত্র। এ ফার্নিচারের প্রথম প্রচলন ঘটে যুক্তরাষ্ট্রে। পরবর্তীতে এটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ে। এ ধরনের ফার্নিচারে থাকতো খোদাই করে তৈরি করা নকশাযুক্ত পা, সম্মুখভাগে থাকতো সুন্দর নকশা, আরও থাকতো নখরযুক্ত পায়ের পাতা। যারা নিজের ঘরটা সুন্দর করে সাজিয়ে রাখতে চাইতেন তাদের কাছে এ ফার্নিচার অত্যন্ত পছন্দের ছিল। অষ্টাদশ শতকের শেষের দিকে ডিজাইনাররা ফার্নিচারের ক্ষেত্রে হেপলহোয়াইট স্টাইলের প্রবর্তন করেন। এ ধরনের ফার্নিচার তৈরিতে বিচিত্র রকমের কাঠ ব্যবহার করা হতো যাদের রঙেও থাকতো বৈচিত্র্য। এ ছাড়াও এ ফার্নিচারের পা থাকতো খুব সরু।

ঊনিশ শতাব্দীতে ডিজাইনাররা তাদের ফার্নিচারে আরও আধুনিক কারুকাজের সন্নিবেশ ঘটিয়েছিলেন। আর এ উদ্যোগই শেকার, ভিকটোরিয়ান ও আর্টস অ্যান্ড ক্রাফট ফার্নিচারের প্রচলন ঘটিয়েছিল। শেকার ফার্নিচারে সাধারণ ডিজাইন থাকতো যাতে সাজসজ্জাও থাকতো খুবই কম। শেকাররা এ ডিজাইনের প্রচলন করেছিল বলে তাদের নাম অনুসারেই এ ফার্নিচারের নাম হয় শেকার ফার্নিচার। ভিকটোরিয়ান ফার্নিচারে অনেক সাজসজ্জা বিশিষ্ট দীর্ঘ পা এবং নকশা থাকতো। আর্টস অ্যান্ড ক্রাফট স্টাইল মিশন স্টাইল নামেও পরিচিত ছিল। এতে সমতল নকশার পাশাপাশি সমান্তরাল রেখা এবং অত্যন্ত পরিপাটি সাজসজ্জা থাকতো। আধুনিক যুগের ফার্নিচারে খোদাই করা রেখার পাশাপাশি জটিল নকশার ব্যবহার শুরু হয়।

১৯৩০-এর দশকে ফার্নিচারের ক্ষেত্রে এক নয়া আন্দোলনের সূচনা হয় সুইডেন এবং ডেনমার্কে। এই ফার্নিচারে অধিকতর নতুন স্টাইলের নকশা থাকতো যাতে মসৃণ সজ্জা এবং পরিপাটি রেখা থাকতো। ফার্নিচারের ক্ষেত্রে এই আন্দোলন কাগজে-কলমে ১৯৫০ সালে শেষ হলেও কার্যত ১৯৫০-এর দশক থেকে ১৯৭০-এর দশক পর্যন্ত এটি চলেছিল। এ যুগের বিখ্যাত ডিজাইনারদের অন্যতম হচ্ছে হারম্যান মিলার ও ইমাস। ফিকা রঙের হালকা কাঠ ব্যবহার করা হতো এ যুগে। এ ছাড়া কিছু কিছু ফার্নিচারে সূক্ষ¥ কারুকাজ থাকতো যা স্পেস রেস থেকে উৎসাহ যুগিয়েছিল।

ঘর সাজাতে অনলাইন থেকে পণ্য কেনা

By Ripon Abu Hasnat   Posted at  8:15 AM   ঘর সাজানো No comments
হাতে একটা ফোন থাকলেই হয়। সেখানে একটি টাচই আপনার সামনে হাজির করবে পণ্যের বিশাল সম্ভার। পছন্দের পণ্য নির্বাচন করে অর্ডার করলেই ঘরে বসে পেতে পারেন। ক্রেতারা বলছেন খরচ ও সময় সাশ্রয় এবং ঝামেলা এড়াতে অনলাইনে কেনাকাটা একটি বড় সুযোগ। 
ঘর সাজাতে অনলাইন থেকে কী কী পণ্য কিনতে পারবো আমরা-
ছবির বিভিন্ন আকারের ফ্রেম
এখন অনেক ধরনের ফটোফ্রেম পাওয়া যায়। দেয়ালে লাগানো বা ডেস্কের স্ট্যান্ডে রাখার জন্য অনেকরকম ফ্রেম পাওয়া যায় অনলাইন হাউজগুলোতে।
শো-পিস
ঘরে শো পিস রাখলে সৌন্দর্য্য আরও বেড়ে যায়। ছোট-বড় অনেক ধরনের শোপিস দিয়ে আমরা ঘরে সাজিয়ে রাখি। অনলাইন হাউজগুলোতে বিশাল কালেকশন রয়েছে এই শোপিস গুলোর।
ওয়াল পেইন্টিং
রংবেরঙের পেইন্টিং দেয়ালের সৌন্দর্য্য অনেক বেড়ে যায়, সঙ্গে আভিজাত্য আসে। ঘরে বসে ছবি দেখে দেখে এই পেইন্টিং গুলো অর্ডার করা যায় অনলাইনে।
স্ট্যান্ড র‍্যাক
ঘরের এ কোণে স্ট্যান্ড র‌্যাক রাখলে বেশ সুন্দর দেখায়। অনলাইন হাউজে এর বড় কালেকশন থাকে।
আয়না
কেবল সাজসজ্জার জন্য নয়। ঘরকে সুন্দর করার জন্য। বিভিন্ন ফ্যাশন হাউজগুলোতে এটি পাওয়া যায়। তাদের অনলাইনে এটি অর্ডার করে দেখতে পারেন।
লাইট
লাইট শুধু ঘরকে আলোকিত না, ঘরকে সুন্দরও করে। অনলাইন থেকে কিনে ফেলা যায় এরকম কিছু। এছাড়াও ঘড়িও এর অন্তর্ভূক্ত।
উইন্ড চাইম
শহুরে জীবনে পাখির কিচিরমিচিরের বদলে উইন্ড চাইমের মিষ্টি টুংটাং দিয়ে কিছুটা হলেও কানকে প্রশান্তি দিতে পারে। এরও দেখা পাবেন অনলাইনে।

যেভাবে ফার্নিচারের যত্ন নেবেন

By Ripon Abu Hasnat   Posted at  7:56 AM   আসবাবের যত্ন No comments
ফার্নিচার মানুষের রুচির পরিচয় বহন করে। এজন্য অনেকে খুব দামি ফার্নিচার কিনে থাকেন। তবে শুধু এগুলো কিনে রাখলেই হবে না, ঠিকমতো যত্নও নিতে হবে। তা না হলে দীর্ঘদিন ব্যবহার করতে পারবেন না। দামি ফার্নিচার দ্রুত নষ্ট হওয়া মানে অনেক অর্থ অপচয়। এজন্য নিয়মিত যত্ন নিতে হবে। তাহলেই আপনার শখের আসবাবটি অনেকদিন টিকবে। যেভাবে ফার্নিচারের যত্ন নেবেন-
১. ঘরের যে অংশটিতে বেশি রোদ পড়ে সেখানে কখনও কাঠের আসবাব রাখবেন না। বছরে অন্তত একবার ফার্নিচার পলিশ করুন। ডাইনিং টেবিলে কখনোই গরম জিনিস রাখবেন না। টেবিল ক্লথ ব্যবহার করুন।
২. নিয়মিত শুকনো ও নরম কাপড় দিয়ে কাঠের আসবাব পরিস্কার করুন। ভালো করে খেয়াল রাখুন, আসবাবের খাঁজে ধুলো যেন জমে না থাকে। এক্ষেত্রে ভ্যাকুয়াম ক্লিনারও ব্যবহার করতে পারেন। তবে ভেজা কাপড় দিয়ে মুছবেন না। এতে আসবাবের ওপর দাগ পড়তে পারে ।
৩. আসবাবের পোকামাকড়ের উপদ্রব ঠেকাতে নিমের তেল স্প্রে করতে পারেন। মাঝে মাঝে আসবাবের ডেকোরেশন পরিবর্তন করুন। কাঠের আসবাব এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় সরানোর সময় খেয়াল রাখুন ফার্নিচারের জয়েন্ট পয়েন্টগুলো ঠিক আছে কি না।

আসবাবপত্র কেনার সময় যে বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন

By Ripon Abu Hasnat   Posted at  7:49 AM   ফার্নিচার ক্রয় No comments
আপনি যদি নতুন বাসায় উঠে থাকেন এবং সেটাকে যদি নতুন আসবাবপত্র দিয়ে সাজাতে চান তাহলে এমন জিনিস কিনুন যা আপনার ঘরে মানানসই হবে। ঘরে মনের মতো আসবাবপত্র কেনার সময় যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে পারেন তা দেখে নিন :
১. কেমন আসবাবপত্র কিনবেন তা নিশ্চিত হোন
ভারি কাঠ কিংবা হালকা অ্যালুমিনিয়ামের আসবাবপত্র কিনবেন নাকি লোহা কিংবা স্টিল ব্যবহার করবেন, তা নির্ধারণ করুন। কাঠের আসবাবপত্র আপনি দীর্ঘদিন ব্যবহার করতে পারবেন এবং তা ফ্যাশনেবলও বটে। আপনি যদি ভারি কোনো আসবাবপত্র ব্যবহার করতে না চান তাহলে কাঠের মসৃণ আসবাবপত্র ব্যবহার করতে পারেন। যা ঘরের সৌন্দর্যকে আরো বৃদ্ধি করবে।
২. বাজেট নির্ধারণ করুন
আপনি কী করে সিদ্ধান্ত নিবেন কোন আসবাবপত্র আপনার জন্য সবচেয়ে উত্তম? উত্তর হলো আপনার ‘বাজেট’। অর্থাৎ কত টাকা ব্যয় করবেন আসবাবপত্রের জন্য তা নিশ্চিত হোন। এক জিনিসের জন্য অনেক ব্যয় না করে, একই অর্থে আরো জিনিস কিনতে পারেন।
৩. ডিজাইন নির্ধারণ করুন
আসবাবপত্র কেনার আগে ঘরের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে খুব সচেতন হয়ে ডিজাইন পছন্দ করতে হবে। মনে রাখবেন আপনার সামান্য ভুল সিদ্ধান্ত ঘরের সৌন্দর্য নষ্ট করতে পারে। তাই এমন ডিজাইন পছন্দ করবেন যা ফ্যাশনেবল। তবে ভিন্নভাবেও ঐতিহ্যপূর্ণভাবে ঘর সাজাতে আপনি প্রাচীনকালের ডিজাইনের আসবাবপত্র ব্যবহার করতে পারেন।
৪. থিম নির্বাচন করুন
বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘর সাজাতে কতটুকু জায়গার প্রয়োজন এটা গুরুত্বপূর্ণ নয়, জরুরি হলো কতটা নান্দনিকভাবে ঘর সাজাবেন সেটা। তাই ঘরের সঙ্গে মানানসই আসবাবপত্র ব্যবহার করুন।
৫. আসবাবপত্র যাচাই করে কিনুন
সঠিক আসবাবপত্র কেনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো আসবাবপত্র ভালো করে দেখে নেওয়া। আপনি যদি কাঠের আসবাবপত্র কিনতে চান তাহলে অবশ্যই তা ঠিকভাবে ফিনিশিং করা হয়েছে তা ভালো করে দেখে কিনুন। সব সময় ব্র্যান্ডের পণ্য কেনার চেষ্টা করবেন।
৬. রুমের আকার অনুযায়ী আসবাবপত্র কিনুন
আপনার রুম যদি আকারে ছোট হয় তাহলে বড় বিছানা দিয়ে অযথা জায়গা নষ্ট করবেন না। কারণ বিছানার পাশে ছোট টেবিল ও আলমারি রাখতে হতে পারে। তাই রুমের আকার অনুযায়ী আসবাপত্র কিনলে জায়গার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত হবে এবং ঘর হবে আকর্ষণীয়।
৭. ব্যতিক্রমী কিছু কিনুন
গতানুগতিক আসবাবপত্র না কিনে একটু ব্যতিক্রমী আসবাবপত্র কিনতে পারেন। যা আপনার ঘরের সৌন্দর্যকে ভিন্ন মাত্রায় ফুটিয়ে তুলবে। তবে ব্যতিক্রম বলতে যে খুব দামি হতে হবে তা নয়। আসবাবপত্রের রং এবং আকারে ভিন্নতা আনুন। এ ক্ষেত্রে প্রাচীন কালের ডিজাইনের আসবাবপত্র কিনতে পারেন।

কাঠের আসবাব পরিচ্ছন্ন রাখার টিপস

By Ripon Abu Hasnat   Posted at  7:13 AM   আসবাবের যত্ন No comments
ঘর সাজাতে বাহারি ডিজাইনের কাঠের আসবাবের তুলনা হয় না। কাঠের তৈরী খাট, চেয়ার, টেবিল ও ডেসিন থেকে শুরু করে সব ধরনের ফার্নিচার সবারই নজর কাড়ে। অভিজাত, রাজকীয়, নান্দনিক সব ধরনের বিশেষণই বেশ যায় এই কাঠের আসবাবের সঙ্গে। তবে সামান্য অযত্ন আর অবহেলার কারনে আপনার কাঠের আসবাব নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই ঘরের শোভা বাড়াতে কাঠের আসবাব শুধু কিনলেই হবে না, প্রয়োজন এর সঠিক যত্ন ও পরিচ্ছন্নতা। চলুন তাহলে কাঠের আসবাব পরিচ্ছন্ন রাখার ১২টি টিপস জেনে নেই।

১. কাঠের আসবাবপত্র প্রতিদিন শুকনো ও নরম কাপড় দিয়ে মুছুন। কারণ কাঠের আসবাবের ফাঁকে ফাঁকে ধুলো জমে থাকে।

২. ভিজা কাপড় দিয়ে উডেন ফার্নিচার পরিষ্কার করবেন না। এতে আসবাবের ওপরে দাগ হয়ে যাবে।

৩. কাঠের ফার্নিচার চকচকে রাখতে চাইলে ৬ মাস অন্তর পলিশ করাতে পারেন। নানা ধরনের পলিশ একসঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করবেন না। যে কোনো এক ধরনের পলিশ ব্যবহার করুন।

৪. ফার্নিচারে যাতে পোকামাকড়ের উপদ্রব না হয় সে জন্য ছয় মাস পর পর নিম তেল স্প্রে করুন।

৫. পোকামাকড়ের উপদ্রব হলে সেই ফার্নিচার আলাদা করে রাখুন। এরপর ব্যবস্থা নিন।

৬. রোদের মধ্যে কাঠের আসবাব রাখবেন না। এতে কাঠের রঙ নষ্ট এবং হালকা হয়ে যাবে। এ ছাড়া কড়া রোদের তাপে কাঠে ফাটলও ধরতে পারে। ঘরের মধ্যে খুব রোদ এলে ভারি পর্দা ব্যবহার করুন।

৭. কাঠের টেবিলের উপরে সরাসরি পানির গ্লাস রাখবেন না। ট্রে ব্যবহার করুন গ্লাস রাখার জন্য। তা না হলে পানি লেগে কাঠ নষ্ট হয়ে যাবে।

৮. অতিরিক্ত ঠাণ্ডা বা গরম এরকম বদ্ধ জায়গায় কাঠের আসবাব স্টোর করবেন না। এতে কাঠ নষ্ট হয়ে যাবে।

৯. ফার্নিচার এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় সরানোর সময় খেয়াল রাখুন ফার্নিচারের জয়েন্টগুলো যেন না ভাঙে।

১০. গরম পাত্র রাখলে অনেক সময় কাঠের রঙ নষ্ট হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে নরম কাপড়ে কর্পূর বা মিনারেল স্পিরিট দিয়ে ঘষতে থাকুন। দাগ উঠে যাবে।

১১. কাঠের মধ্যে স্ক্রাচ বা আঁচড়ের মতো দাগ হলে ম্যাচিং স্যু পলিশ ব্যবহার করতে পারেন।

১২. সিগারেটের ছাই পড়ে দাগ হলে স্ক্র্যাচ কনসিলিং পলিশ ব্যবহার করুন। খুব গরম পাত্র টেবিলের ওপর রাখবেন না। এতে কাঠের রঙ নষ্ট হয়ে যাবে, আসবাবের ওপর স্থায়ী দাগ বসে যাবে। টেবিল ম্যাট ব্যবহার করুন।

Tuesday, January 16, 2018

Regal Furniture- affordable furnirure

By Ripon Abu Hasnat   Posted at  11:18 AM   ফার্নিচার কোম্পানি No comments
BBML is a sister concern of RFL. Among a lot of products, BBML has added REGAL Furniture in its product category. Regal as a brand already attracted the customer's attention. Regal is a very sophisticated brand at present. We face huge demand every month. But Regal brand established in 2012, in this short period of time Regal has been a popular brand to the mass.

Some features of our products.- Completely Knockdown (CKD) Furniture
- Modern and Slim Look
- Durable & User-Friendly
- Furniture with Groove Design
- 100% Termite Proof
- 1 Year Service Warranty


Factory Details:
Regal Furniture has three individual furniture manufacturing industries in Bangladesh. One is situated in Rupgonj, Narayangonj which area is approximate 2 lacs square feet and another two factories are situated in Gawsia, Narayangonj which area is approximate 1.25 lacs square feet.

Selection is done based on merits and qualifications. Everyone has got clear-cut job descriptions and got equal opportunity to contribute and share their ideas and thoughts to grow in the company
Employees are rewarded with salary, commission and incentives as per standards. Workers and staffs are provided with free and subsidized food from the factory and office cafeterias.

Factory Environment:
Regal Furniture are very conscious about Fire extinguishing, we have strong fire extinguishing unit in our factory arena. Employees’ health and hygiene are taken out most care with full-time adequate numbers of Doctors, nurses and other medical supports.

Regal Furniture ensures clean and well air existing environment in their factory which is one of the biggest priority of them. To develop the human skills, both on the jobs and off the jobs trainings are constantly being provided to all the workers and staffs.

OTOBI - House of World Class Furniture

By Ripon Abu Hasnat   Posted at  11:06 AM   ফার্নিচার কোম্পানি 1 comment
“OTOBI – means forest and is a Bengali word chosen by Late Nitun Kundu, one of the most renowned artist and sculptor and also the founder of Otobi Limited.”

Otobi, the leading furniture manufacturer and retailer in Bangladesh is the most preferred lifestyle solution brand because of its constant innovations, advanced technological expertise, manufacturing capacity in the widest range of furniture categories, largest distribution network and time tested service reputation. 

From humble beginnings in 1975 in the corporate furniture realm to the spectacular escalation into the lifestyle giant that it is now, Otobi's story of success spans over four decades. With creative reinvention pulsating through the entire organization, Otobi has integrated the entire furniture solution platform in home, office, industrial and interior design through its operation. 

Nitun Kundu, founder and late chairman started this organization with the urge to create products that none other could do. Now Otobi has turned into an institution of creativity and inspiration containing 5,120 members with the same intention as the maestro.

OTOBI started its journey in 1975 as a studio by Mr. Nitun Kundu, one of the best artists and sculptor of Bangladesh of the 20th Century, for making objects of artistic value. Later the studio turned into a workshop for innovative objects which subsequently turned into a workshop for manufacturing modern furniture. Being the only local manufacturer of modern furniture, OTOBI immediately gained immense popularity and established OTOBI itself as a reliable brand. OTOBI Limited was incorporated as a private limited company in September 29, 1984. 

In the last 39 years, OTOBI has established itself as the leading and the most innovative branded furniture manufacturer of the country. The company holds the Market Leader position in the branded furniture manufacturing and marketing sector. 

OTOBI currently holds around a million square feet of factory space laid out in its three state of the art manufacturing facilities namely Mirpur Factory (100,000 sft), Shyampur Factory (300,000 sft), and Savar Factory (600,000 sft). The integrated manufacturing facilities in these factories capable to produce extensive and intriguing lines of laminated board, mild steel, plastic, and wood based products. Beyond that, OTOBI Limited has given attention to meet the expanding demand of traditional Solid Wood products, Wooden Doors/Flush Doors, MDF Furniture, PVC Doors, Mattress, Plywood, and MFC boards through its extended projects located at Village-Akran, P.O. Birulia, P.S. Savar, Dhaka. 

A special feature of OTOBI products is that extensive care is taken to combine functional utility with elegance, keeping in view the efficient use of floor space. OTOBI is now equipped with state-of-the-art machines and technology to manufacture all kinds of sophisticated furniture including hospital furniture and other such items. 

Since inception, OTOBI has always deliberated vertical integration (with a balanced linkage) to maximize its control over the production quality facilitated by its increasing demand and business volume in the marketplace. As a result, with an enormous production capacity with superior quality control, production monitoring systems, and technology research; OTOBI enhanced its readiness to serve local as well as international markets with top notch quality promise backed by its sheer focus on Kaizen and 5-S System in the supply chain process. 


Back to top ↑
© 2013 ফার্নিচার জগত. WP Mythemeshop Converted by Bloggertheme9
Blogger templates. Proudly Powered by Blogger.